ইনভেস্ট ছাড়াই ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করার উপায় কি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪ ৩৫ বার পড়া হয়েছে

ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আপনি যদি বাসায় বসে ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বর্তমানে চারিদিকে চলছে তথ্যপ্রযুক্তির নানা ব্যবহার। দৈনন্দিন জীবনের এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে আমরা ডিজিটাল সামগ্রীর ব্যবহার করিনা। আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়াও বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে তৈরি হয়েছে আলাদা একটা দুনিয়া।

YouTube, Facebook ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বরাতে ভিডিও কন্টেন্টের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাইতো সারা পৃথিবী জুড়ে অসংখ্য মানুষ কন্টেন্ট ক্রিয়েটকে নিজের পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছে।। বাংলাদেশের অনেক জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছে যারা কিনা ইউটিউব, ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয় করছে লক্ষ লক্ষ টাকা।

আর এই সকল ভিডিও গুলি সম্পাদনা করার জন্য অবশ্যই একজন দক্ষ এডিটর প্রয়োজন। ইনফ্লুয়েন্সার এবং ক্রিয়েটররা যেমন তাদের মেধা ব্যবহার করে নতুন নতুন ভিডিও তৈরি করছে ঠিক তেমনি ভাবেই ভিডিও এডিটিং করেও টাকা ইনকাম করছে অনেক মানুষ।

ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়

একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও সম্পাদন করা খুব বেশি সহজ কাজ নয়। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষণ, কঠোর পরিশ্রম এবং গবেষণা করার মন মানসিকতা। কারণ আজ থেকে ১০ বছর আগে যেভাবে একটি ভিডিও কে তৈরি করা হতো এখন অনেকটাই তা পাল্টে গিয়েছে।

আমাদের আশেপাশে অনেক ক্রিয়েটর, অসংখ্য ছোট ছোট নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা, বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের কাজ গুলো অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি ছোট ছোট উদ্যোক্তারাও তাদের ব্যবসার প্রসারের জন্য ভিডিও বিজ্ঞাপনের সাহায্য নেয়।

কিন্তু ক্যামেরার মাধ্যমে শুধু ভিডিও করলেই তো সব হয়ে যায় না। এটা থাকে অনেক ধরনের কাজ। লাইটিং ঠিক করার, ভয়েস ঠিক করা, বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট যুক্ত করা ইত্যাদি প্রফেশনাল এডিটর ছাড়া করা বেশ কঠিন কাজ।

এমনকি দেশের লোকজন ছাড়াও আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের কাজ করতে পারবেন। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আপওয়ার্ক এবং ফাইবার। ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য এই মার্কেটপ্লেস দুটি খুবই জনপ্রিয়।

ভিডিও এডিটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় (Video Editing)

আপনি যদি একজন দক্ষ মানের সম্পাদক হোন তাহলে প্রতি মাসে ৭০-৮০ হাজার টাকা থেকে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

বাংলাদেশের অনেকই আছে যারা ঘরে বসেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কাজ করে থাকে। এমনকি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এই পদে অসংখ্য লোকবল নিয়োগ করা হয়। অর্থাৎ আপনি চাইলে অনসাইট বা অনলাইনে নিয়মিত চাকরি করতে পারবেন।

এই কাজটি শেখার মাধ্যমে আপনি নিম্নোক্ত সেক্টর গুলো থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন

১। বিয়েসহ বড় বড় অনুষ্ঠানে অবশ্যই একটি ভিডিও ক্যামেরা ভাড়া করা হয়। এ সকল ভিডিও করার শেষে সেটি খুবই ভালোভাবে সম্পাদনা করার প্রয়োজন পড়ে। আপনি চাইলে স্টুডিও কিংবা এধরনের প্রতিষ্ঠানের কাজ করতে পারেন।

২। যখন অনেক বছরের অভিজ্ঞতার সহ আপনি দক্ষ একজন এডিটর হয়ে উঠবেন তখন কোর্স বিক্রি করেও মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।

৩। বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবীতেই রয়েছে অসংখ্য ব্লগার এবং ইনফ্লুয়েন্সার। এরা একটি ব্লগ তৈরি করার পর সেটি আরেকজনকে দিয়ে এডিট করিয়ে নেয়। আপনি অনলাইন হতে এগুলো এই কাজ গুলো জোগাড় করতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকামের উপায় গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।

৪। আপনি যদি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারের সাথে নিজের মেধাও কাজে লাগান তাহলে আরও একটি উপায় রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক, টিউটোরিয়াল ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব কিংবা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোতে আপলোড করেও তাই করতে পারেন অনেক অর্থ।

ভিডিও এডিটিং করতে কি কি প্রয়োজন হয়

অন্যান্য সাধারণ কাজের চাইতে এই কাজটি করতে বেশ ভালো এবং উচ্চগতিসম্পন্ন কম্পিউটার প্রয়োজন। সাধারণ ল্যাপটপ দিয়েও করা যায় কিন্তু প্রফেশনাল কাজ করার জন্য অবশ্যই ডেক্সটপ প্রয়োজন হবে।

ডেক্সটপের সাথে গ্রাফিক্স কার্ড, উন্নত মানের হার্ডডিক্স, ভিডিও এডিট করার জন্য সফটওয়্যার ইত্যাদি যুক্ত করতে হবে। এটিকে সাধারণ ইনভেস্টমেন্টও বলতে পারেন। যদিও আমাদের প্রায় সবার ঘরেই একটি করে কম্পিউটার রয়েছে এই যুগে।

কোথায় থেকে শিখবেন ভিডিও সম্পাদনার কাজ

বর্তমানে অনেক অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে যারা এ ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। আপনার যে অবস্থা যদি ঢাকায় হয় তাহলে সশরীরে গিয়েও এই কাজ শিখতে পারবেন। তবে আধুনিক সময়ের তরুণ-তরুণীদের কম্পিউটার এবং মোবাইল সম্পর্কে বেসিক নলেজ থাকে, তাই ইউটিউব দেখেও আপনি নিজেকে দক্ষ করে গড়ে নিতে পারবেন।

শিখতে এতদিন সময় লাগতে পারে

এটি আসলে নির্ভর করে আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতার উপর। আপনি যদি পূর্ণ মনোযোগ সহকারে নিজেকে নিয়োজিত করেন তাহলে ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যেই একজন দক্ষ অডিটর হয়ে উঠতে পারবেন। তবে ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকামের জন্য কখনোই তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। কারণ সফলতা সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে অর্জন করা সম্ভব নয়। এর জন্য অবশ্যই ধৈর্যের প্রয়োজন।

আমাদের শেষ কথা

বর্তমান যুগে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং এবং অন্যান্য অনলাইন ভিত্তিক কাজ গুলোকে নিজের পেশা হিসেবে নিয়ে আর্থিক স্বচ্ছলতা আনয়ন করছে।। ঠিক তেমনিভাবে আপনিও ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন বাসায় বসে। শুধুমাত্র একটি ভালো কম্পিউটার ছাড়া আর তেমন কোন ইনভেস্টমেন্ট করতে হয় না।

প্রতিদিন খেজুর খেলে পাওয়া যাবে যে উপকারিতা। জানতে এখানে প্রবেশ করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ইনভেস্ট ছাড়াই ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করার উপায় কি

আপডেট সময় : ০২:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪

আপনি যদি বাসায় বসে ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বর্তমানে চারিদিকে চলছে তথ্যপ্রযুক্তির নানা ব্যবহার। দৈনন্দিন জীবনের এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে আমরা ডিজিটাল সামগ্রীর ব্যবহার করিনা। আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়াও বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে তৈরি হয়েছে আলাদা একটা দুনিয়া।

YouTube, Facebook ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বরাতে ভিডিও কন্টেন্টের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাইতো সারা পৃথিবী জুড়ে অসংখ্য মানুষ কন্টেন্ট ক্রিয়েটকে নিজের পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছে।। বাংলাদেশের অনেক জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আছে যারা কিনা ইউটিউব, ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয় করছে লক্ষ লক্ষ টাকা।

আর এই সকল ভিডিও গুলি সম্পাদনা করার জন্য অবশ্যই একজন দক্ষ এডিটর প্রয়োজন। ইনফ্লুয়েন্সার এবং ক্রিয়েটররা যেমন তাদের মেধা ব্যবহার করে নতুন নতুন ভিডিও তৈরি করছে ঠিক তেমনি ভাবেই ভিডিও এডিটিং করেও টাকা ইনকাম করছে অনেক মানুষ।

ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম করার উপায়

একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিও সম্পাদন করা খুব বেশি সহজ কাজ নয়। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষণ, কঠোর পরিশ্রম এবং গবেষণা করার মন মানসিকতা। কারণ আজ থেকে ১০ বছর আগে যেভাবে একটি ভিডিও কে তৈরি করা হতো এখন অনেকটাই তা পাল্টে গিয়েছে।

আমাদের আশেপাশে অনেক ক্রিয়েটর, অসংখ্য ছোট ছোট নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা, বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের কাজ গুলো অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি ছোট ছোট উদ্যোক্তারাও তাদের ব্যবসার প্রসারের জন্য ভিডিও বিজ্ঞাপনের সাহায্য নেয়।

কিন্তু ক্যামেরার মাধ্যমে শুধু ভিডিও করলেই তো সব হয়ে যায় না। এটা থাকে অনেক ধরনের কাজ। লাইটিং ঠিক করার, ভয়েস ঠিক করা, বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট যুক্ত করা ইত্যাদি প্রফেশনাল এডিটর ছাড়া করা বেশ কঠিন কাজ।

এমনকি দেশের লোকজন ছাড়াও আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের কাজ করতে পারবেন। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আপওয়ার্ক এবং ফাইবার। ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য এই মার্কেটপ্লেস দুটি খুবই জনপ্রিয়।

ভিডিও এডিটিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় (Video Editing)

আপনি যদি একজন দক্ষ মানের সম্পাদক হোন তাহলে প্রতি মাসে ৭০-৮০ হাজার টাকা থেকে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

বাংলাদেশের অনেকই আছে যারা ঘরে বসেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কাজ করে থাকে। এমনকি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এই পদে অসংখ্য লোকবল নিয়োগ করা হয়। অর্থাৎ আপনি চাইলে অনসাইট বা অনলাইনে নিয়মিত চাকরি করতে পারবেন।

এই কাজটি শেখার মাধ্যমে আপনি নিম্নোক্ত সেক্টর গুলো থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন

১। বিয়েসহ বড় বড় অনুষ্ঠানে অবশ্যই একটি ভিডিও ক্যামেরা ভাড়া করা হয়। এ সকল ভিডিও করার শেষে সেটি খুবই ভালোভাবে সম্পাদনা করার প্রয়োজন পড়ে। আপনি চাইলে স্টুডিও কিংবা এধরনের প্রতিষ্ঠানের কাজ করতে পারেন।

২। যখন অনেক বছরের অভিজ্ঞতার সহ আপনি দক্ষ একজন এডিটর হয়ে উঠবেন তখন কোর্স বিক্রি করেও মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।

৩। বাংলাদেশ সহ সারা পৃথিবীতেই রয়েছে অসংখ্য ব্লগার এবং ইনফ্লুয়েন্সার। এরা একটি ব্লগ তৈরি করার পর সেটি আরেকজনকে দিয়ে এডিট করিয়ে নেয়। আপনি অনলাইন হতে এগুলো এই কাজ গুলো জোগাড় করতে পারবেন। ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকামের উপায় গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।

৪। আপনি যদি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারের সাথে নিজের মেধাও কাজে লাগান তাহলে আরও একটি উপায় রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক, টিউটোরিয়াল ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব কিংবা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোতে আপলোড করেও তাই করতে পারেন অনেক অর্থ।

ভিডিও এডিটিং করতে কি কি প্রয়োজন হয়

অন্যান্য সাধারণ কাজের চাইতে এই কাজটি করতে বেশ ভালো এবং উচ্চগতিসম্পন্ন কম্পিউটার প্রয়োজন। সাধারণ ল্যাপটপ দিয়েও করা যায় কিন্তু প্রফেশনাল কাজ করার জন্য অবশ্যই ডেক্সটপ প্রয়োজন হবে।

ডেক্সটপের সাথে গ্রাফিক্স কার্ড, উন্নত মানের হার্ডডিক্স, ভিডিও এডিট করার জন্য সফটওয়্যার ইত্যাদি যুক্ত করতে হবে। এটিকে সাধারণ ইনভেস্টমেন্টও বলতে পারেন। যদিও আমাদের প্রায় সবার ঘরেই একটি করে কম্পিউটার রয়েছে এই যুগে।

কোথায় থেকে শিখবেন ভিডিও সম্পাদনার কাজ

বর্তমানে অনেক অনলাইন প্লাটফর্ম রয়েছে যারা এ ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। আপনার যে অবস্থা যদি ঢাকায় হয় তাহলে সশরীরে গিয়েও এই কাজ শিখতে পারবেন। তবে আধুনিক সময়ের তরুণ-তরুণীদের কম্পিউটার এবং মোবাইল সম্পর্কে বেসিক নলেজ থাকে, তাই ইউটিউব দেখেও আপনি নিজেকে দক্ষ করে গড়ে নিতে পারবেন।

শিখতে এতদিন সময় লাগতে পারে

এটি আসলে নির্ভর করে আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতার উপর। আপনি যদি পূর্ণ মনোযোগ সহকারে নিজেকে নিয়োজিত করেন তাহলে ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যেই একজন দক্ষ অডিটর হয়ে উঠতে পারবেন। তবে ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকামের জন্য কখনোই তাড়াহুড়ো করা উচিত নয়। কারণ সফলতা সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে অর্জন করা সম্ভব নয়। এর জন্য অবশ্যই ধৈর্যের প্রয়োজন।

আমাদের শেষ কথা

বর্তমান যুগে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং এবং অন্যান্য অনলাইন ভিত্তিক কাজ গুলোকে নিজের পেশা হিসেবে নিয়ে আর্থিক স্বচ্ছলতা আনয়ন করছে।। ঠিক তেমনিভাবে আপনিও ভিডিও এডিটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন বাসায় বসে। শুধুমাত্র একটি ভালো কম্পিউটার ছাড়া আর তেমন কোন ইনভেস্টমেন্ট করতে হয় না।

প্রতিদিন খেজুর খেলে পাওয়া যাবে যে উপকারিতা। জানতে এখানে প্রবেশ করুন।